রাজাকারের তালিকায় বগুড়ার যাদের নাম এসেছে

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশ: ১৬ ডিসেম্বর ২০১৯ ১১:৫৯ ।
প্রচ্ছদ
পঠিত হয়েছে ৬২৮ বার।

বগুড়া জেলা পিস কমিটির চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান চৌধুরী, হাবিবুর রহমান ভান্ডারী, পিস কমিটির সদস্য ডা. মো. ইয়াসিন, আব্দুল করিম ও শাহ্্ মনসুরুর রহমান, জলেশ্বরীতলার রশিদ উদ্দিন আহম্মেদ, আব্দুল খালেক ওরফে খসরু,  জলেশ্বরীতলার মৃত গোলাম হোসেনের ছেলে আব্দুল গণি, ওয়াপদার সাবেক উপসহকারী প্রকৌশলী শহিদুল্লাহ্ মজুমদার। 
মহাস্থান মসজিদের ইমাম ওয়াজেদ আলী, নুরী, 
শহরের শিববাটির আলী জাহান ও মোজাম্মেল হক, 
 পস কমিটির সদস্য রশিদ উদ্দিন আহমেদ 
পিস কমিটির সদস্য ডা. হাবিবর রহমান, 
পিস কমিটির সদস্য বয়েন উদ্দিন আহম্মেদ, আশরাফ আলী মÐল, আমিনুল ইসলাম এসপি বগুড়া ও অন্যান্য।
দুপচাঁচিয়ার চামরুলের শামসুল হুদা তালুকদার, 
আদমদীঘির কুসুম্বি গ্রামের সরবাল আলীর ছেলে সালামত আলী প্রামাণিক, 
সান্তাহারের আলী জানের ছেলে ফরিদ উদ্দিন, শফির ছেলে আনোয়ার ওরফে শেখ আনোয়ার ও আকতার। 
আদমদীঘির দমদমা গ্রামের মৃত আব্দুর রহিমের ছেলে মশিউল আযম ইলিয়াস, কালাইকুড়ি গ্রামের মুঝা তালুকদারের ছেলে আব্দুল মজিদ তালুকদার, আদমদীঘির কমরপুর গ্রামের মৃত মোবারক আলী সর্দারের ছেলে আব্দুল জব্বার সরদার, আদমদীঘির কালাইকুরি গ্রামের মৃত মছির উদ্দিন তালুকদারের ছেলে আব্দুল মজিদ তালুকদার,কাপড় ব্যবসায়ী সেকেন্দার আলী, মালা সিনেমা হলের মালিক আশরাফুল ইসলাম তালুকদার, সান্তাহারের চেয়ারম্যান রিয়াজ উদ্দিন তালুকদার, সান্তারের সদস্য আশরাফ আলী, ছাতনির শাহ্ কাওসার আলী, কালসার ফজলুর রহমান, বিলুপ্ত আওয়ামী লীগের এমএনএ মজিবর রহমান, বিলুপ্ত আওয়ামী লীগের এমপিএ কছিম উদ্দিন আহমেদ, সান্তাহারের মোহসীন আলী মল্লিক, হলুদঘরের জাহান আলী, কালসার মৃত মিয়াজান সোনারের ছেলে আফজাল হোসেন, তার আরেক ছেলে ওসমান গণি, কাশিমিল্লার মজিবর রহমানের ছেলে হাবিবুর রহমান, কয়েতপাড়ার নজিবর রহমান সরদার, বড় আখিড়ার হোমিও ডা. আব্দুল মালেক, সান্তাহার কলেজের লাইব্রেরিয়ান হাবিবুর রহমান, সান্তাহার বিপি স্কুলের সহকারি শিক্ষক তাহের উদ্দিন সরদার, একই স্কুলের প্রধান শিক্ষক মজিবর রহমান, কলসা এ ইউ ইন্সটিটিউশনের প্রধান শিক্ষক ফরেজ উদ্দিন আহম্মেদ, আক্কেলপুরের ওষুধ ব্যবসায়ী আবুল খায়ের চৌধুরী, সান্তাহার কলেজ ছাত্র সংসদের সহ-সভাপতি আব্দুস শুকুর, সান্তাহার কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মনসুর আলী, সান্তাহার কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমিরুল ইসলাম, সান্তাহার কলেজ ছাত্র সংসদের সাবেক সহ-সভাপতি আব্দুল হোসাইন, কালাইকুরির আব্দুল মজিদ তালুকদারের ছেলে খোকা এবং তার তিন বড় ভাই।
ধুনটের ডিগ্রীর চরের শমসের আলী, সরলগ্রামের আয়েন উদ্দিনের তিন ছেলে মফিজুর রহমান, মোকলেছুর রহমান ও মশিউর রহমান, আজিজুর হক পÐিত, আফতাব হোসেন, উকিল আহম্মেদ, কোরবান সাপাই, এস আই মহির উদ্দিন আহম্মেদ, আব্দুল আজিজ।
শেরপুরের কোহিতকুল গ্রামের মহির উদ্দিনের ছেলে নবির উদ্দিন, বেলঘরিয়া গ্রামের আব্দুল গফুরের ছেলে আব্দুস সামাদ, মীর ইব্রাহিম, কাওয়াজ মÐল,আমিনপুরের নওয়াব আলী শেখের ছেলে ফজর আলী শেখ, রমজান আলীর ছেলে নওয়াজেশ আলী, ময়েন উদ্দিন মÐলের ছেলে আলী আহমেদ মÐল,মহব্বতপুরের নাসির উদ্দিনের ছেলে আমির হোসেন সাকিদার, খয়রাত আলীর ছেলে তারবেজ আলী, 
গাবতলীর অছিম উদ্দিনের ছেলে আফজাল হোসেন,এনায়েত উল্লাহ্র ছেলে সামছুর রহমান, ইব্রাহিম ফুলকরের ছেওেল মনসুর রহমান, কালা মিয়ার ছেলে সোলাইমান, মোজাফফর রহমান, রফিক খান, এস এ খান, আব্দুল মালেক, হাবিবুর রহমান, হাজি জিল্লুর রহমান, মৃত মীর আলী শেখের ছেলে আব্দুল মজিদ, চাঁদ মিয়ার ছেলে নুর মোহাম্মদ।
শিবগঞ্জের মহিতুল্লাহর ছেলে ওসমান গণি, শিবগঞ্জের কিচক গ্রামের মৃত মোবারক আলীর ছেলে আব্দুল জলিল চৌধুরী, শিবগঞ্জ মহব্বত নন্দীপুরের আইয়ুব আলী ফকির, শিবগঞ্জের সাবহানপুরের ফাজক হক সরকার, ময়দানহাটার ডা. মহিউদ্দিন আহম্মেদ, ময়দানহাটার মনিউদ্দিন আহম্মেদ, কালুগাড়ি গ্রামের করিম বকশ সরকার, একই গ্রামের মোজাম্মেল হোসাইন মন্ডল, মহব্বত নন্দীপুর রমজান আলী ফকির,বাকশন গ্রামের দলিলুর রহমান, বাদা ছাতনগরের সবদার রহমান, মহাবলার মহিউদ্দিন আহম্মেদ, 
নন্দীগ্রামের হাফিজার রহমান, নন্দীগ্রামের মোজাহার হোসেন তালুকদার, নন্দীগ্রামের কেরামতুল্লাহ্ সরদার, নন্দীগ্রামের হাতেম আলী আকন্দ, নন্দীগ্রামের ইসমাইল হোসেন, নন্দীগ্রামের বিল্লাত হোসেন, নন্দীগ্রামের নজির উদ্দিন আকন্দ
আব্দুল মোমিন তালুকদার, আব্দুল মতিন তালুকদার, আব্দুল মান্নান তালুকদার, আব্দুল মজিদ তালুকদার।  শিবগঞ্জের দুদাহারের বাহার উদ্দিন মÐলের ছেলে হাফেজ উদ্দিন আহম্মেদ,
বিলকেশ পাথারের জনাব আলী মÐল, শিহিপুরের ফরিদুল হক সরকারের ছেলে মালেক উদ্দিন ওরফে ফটু, মৃত সিরাজ উদ্দিন আকন্দের ছেলে ডা. মহিউদ্দিন আহম্মেদ, ফয়েজ উদ্দিন আহম্মেদ আকন্দ ও ডা. মজিবর রহমান, 
সারিয়াকান্দির দৌলতুজ্জামান, পিস কমিটির সদস্য মাওলনা মোহাম্মদ নজিবুল্লাহ।