রুদ্ধশ্বাস এক ফাইনাল

পুণ্ড্রকথা ডেস্ক
প্রকাশ: ১৫ জুলাই ২০১৯ ০৪:১৭ ।
প্রচ্ছদ
পঠিত হয়েছে ১৭৬ বার।

ইয়ন মরগ্যান শ্যাম্পেন পছন্দ করেন না। রোববার তার অরুচি হয়নি অমৃতে! কী অবিশ্বাস্য একটা দিন গেল। অবিশ্বাস্য এক ফাইনাল। কল্পনাকে হার মানানো এক ম্যাচ। যেখানে ক্রিকেট স্বমহিমায় ভাস্বর। গরিমায় টইটম্বুর। রুদ্ধশ্বাস ফাইনাল হল টাই। নিউজিল্যান্ডের ২৪১ রানের জবাবে ইংল্যান্ডও ২৪১। ম্যাচ গড়াল সুপার ওভারে।

সেখানেও দু’দলের রান সমান ১৫। ইংল্যান্ড চ্যাম্পিয়ন হল বেশি বাউন্ডারি মারার সুবাদে। সুপার ওভারে প্রথমে ব্যাট করে ইংল্যান্ড তোলে বিনা উইকেটে ১৫ রান।

স্টোকস ৮* ও বাটলার ৭*। নিউজিল্যান্ড ১৫/১। নিশাম ১৩, গাপটিল ১। এরআগে ইংল্যান্ডের ইনিংসের শেষ বলে মার্ক উড রানআউট হলে ম্যাচ টাই হয়।

রুদ্ধশ্বাস ফাইনালের পরতে পরতে মহাবিস্ময় ও নাটকীয়তা এই ম্যাচকে অন্য মাত্রা দিয়েছে। কবে কোন বিশ্বকাপ ফাইনাল এমন মোহনীয় ও মাদকতাময় হয়েছিল, তা কেউ বলতে পারবে না। সহজ ম্যাচ মোটেও ছিল না এটি। ৪৪ বছরের ইতিহাসে ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ড দু’দলই বুভুক্ষু ছিল শিরোপার জন্য। বিশ্বকাপের ইতিহাসে এই প্রথম ফাইনালের পর্দা নামল সুপার ওভারের মধ্যদিয়ে।

সুপার ওভারেও ম্যাচের নিষ্পত্তি না হওয়ায় গোটা ম্যাচে বেশি বাউন্ডারি হাঁকানোয় চ্যাম্পিয়ন হয় ইংল্যান্ড (২৬)। আর নিউজিল্যান্ড ১৭। ট্রফির নিষ্পত্তি হয় এখানেই।